গ্রীস যেতে কত টাকা লাগে | গ্রিসের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

 আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব গ্রিসের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা এ সম্পর্কে। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ থেকে অসংখ্য লোক গ্রিসের কাজের উদ্দেশ্যে যায়। তার ভিতরে অধিকাংশ মানুষ গ্রিসের অবৈধভাবে যাওয়ার চেষ্টা করে। এর মধ্যে কেউ হয়তো বা সফল হয় কেউ আবার অসফল হয়, কেউ হয়তো বা মৃত্যুর মুখে পতিত হয়। 

আরো দেখুন - রবি কাস্টমার কেয়ারের সাথে কিভাবে কথা বলব

রিয়েলমি c35 দাম কত

ওয়ালটন ফ্রিজ 10 সেফটি দাম কত

ওয়ালটন ফ্রিজ ১৪ সেফটি দাম ২০২৩

তাই আমরা যারা গ্রিসে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করি তারা সর্বপ্রথম গ্রিসের টাকার রেট কত সে সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি। আবারো হয়তো বা বাংলাদেশের অনেক মানুষ অনেক সময় কৌতুহল বসত গ্রীসের টাকার মান কত সে সম্পর্কে জানার আগ্রহ জাগে। 

 গ্রিসের টাকার রেট সম্পর্কে জানতে আজকে আপনারা সঠিক জায়গায় এসেছেন। আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন গ্রিসের টাকার মান কত? গ্রীসের টাকার নাম কি? এর বিস্তারিত।

গ্রীস যেতে কত টাকা লাগে | গ্রিসের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

 

এবং আরো জানতে পারবেন, গ্রিসের টাকার কতগুলো কয়েন ও কাগজের নোট রয়েছে। গ্রিসের টাকা বলতে আমরা ইউরোর কথা জানি, কিন্তু ইউরো মূলত ইউরোপীয় কান্ট্রির ভিতর যতগুলো দেশ রয়েছে তারা ইন্টারন্যাশনাল ভাবে এই মুদ্রাটি ব্যবহার করে। 

গ্রিসের নিজস্ব মুদ্রা রয়েছে, আজকে আমার এই পোস্টটির মাধ্যমে আপনারা গ্রিসের ইন্টারন্যাশনাল টাকা মানে ইউরোর মূল্য কত? এবং গ্রীসের নিজস্ব টাকা বাংলাদেশী টাকা এক্সচেঞ্জ করলে কত টাকা হয় এর বিস্তারিত এবং সেই টাকার নাম কি? এ সম্পর্কে জানতে আমার এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। গ্রিসের ১ ডাচমেই  বাংলাদেশি টাকা এক্সচেঞ্জ করলে ০.৩১২৮১২ টাকা

গ্রিসের টাকার নাম কি?

গ্রিসের টাকা ইউরো, মূলত ইউরোপীয় দেশগুলো বা অন্যান্য দেশগুলোর মধ্যে ইন্টারন্যাশনাল ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু গ্রীসের নিজস্ব মুদ্রা রয়েছে, সেই মুদ্রার নাম হলো ডাচমেই। মূলত প্রাচীন গ্রিক মুদ্রাক্ষরিক ইম্পেরিয়াল কলেজের অধীনে রোমান আমল পর্যন্ত প্রাচীনকাল থেকে শুরু করে ক্লাসিক্যাল সময়কাল জুড়ে ১৮৩০ শতাব্দীর সময়কাল অনেক গ্রিক নগর রাষ্ট্র ধারা জারি করা হয়।  

প্রথম মুদ্রাটি ১৮৩২ সালে প্রবর্তিত হয়েছিল এবং সর্বশেষ মুদ্রাগুলো পরিবর্তন করা হয় ২০০১ সালে। তাই বর্তমান সময়ে এর প্রচলন রয়েছে, ডাচমেই টাকার এক্সচেঞ্জ করে বর্তমান সময় ইউরো টাকার প্রচলন রয়েছে। 

বর্তমান সময়ে গ্রিসে ডাচমেই মুদ্রার প্রচলন নেই। এখন আলোচনা করা হবে গ্রিসের পুরাতন টাকার কতগুলো কয়েন ও কাগজের নোট রয়েছে। গ্রিসের যে সকল পুরাতন মুদ্রা রয়েছে তার নাম হলো লেপটন। 

মূলত ১ থেকে ১০০ পয়সাকে লেপটন বলা হয়। গ্রিসের টাকার যে সকল কয়েন রয়েছে তা হলো ১, ২, ৫, ১০, ২০, ৫০, ১০০, ৫০০ এগুলোর ভীতর যেগুলো বেশি প্রচলন ছিল তা হল ৫, ১০, ২০, ৫০, ১০০, ৫০০ আর যেগুলো কম প্রচলন ছিল ১, ২, ১০, ২০, ৫০ টাকা। 

গ্রিসের যে সকল কাগজের নোটের প্রচলন ছিল ৫০, ১০০, ২০০, ৫০০, ১,০০০, ৫,০০০, ১০,০০০ এর ভিতরে কম প্রচলন ছিল ৫০, ১০০, ৫০০ এবং বেশি প্রচলন ছিল টাকার নোট। 

গ্রিসের টাকার রেট কত? 

বর্তমান সময়ে গ্রিসের টাকার রেট কত? এ সম্পর্কে জানতে আমার এই পোস্ট টি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। এখন যে টাকার রেট নিম্নে দেওয়া হবে তাহলো রোমানিয়াতে পূর্বে যে টাকার প্রচলন ছিল। সে টাকাগুলো বর্তমান সময় বাংলাদেশের টাকা এক্সচেঞ্জ করলে কত টাকা হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া হবে। 

গ্রিসের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ১ টাকা বাংলাদেশি টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ০.৩১২৮১২ টাকা।

গ্রিসের ২ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ২ টাকা বাংলাদেশি টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ০.৬২৫৬২৪ টাকা।

গ্রিসের ৫ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ৫ টাকা বাংলাদেশি টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ১.৫৬৪০৬ টাকা।

গ্রিসের ১০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ১০ টাকা বাংলাদেশি টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ৩.১২৮১২ টাকা।

গ্রিসের ২০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ২০ টাকা বাংলাদেশি টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ৬.২৫৬২৪ টাকা।

গ্রিসের ৫০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ৫০ টাকা বাংলাদেশি টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ১৫.৬৪০৬ টাকা।

গ্রিসের ১০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ১০০ টাকা বাংলাদেশি টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ৩১.২৮১২ টাকা।

গ্রিসের ২০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ২০০ টাকা বাংলাদেশি টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ৬২.৫৬২৪ টাকা।

গ্রিসের ৫০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ৫০০ টাকা বাংলাদেশি টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ১৫৬.৪০৬ টাকা।

গ্রিসের ১,০০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ১,০০০ টাকা বাংলাদেশি টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ৩১২.৮১২ টাকা।

গ্রিসের ৫,০০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ৫,০০০ টাকা বাংলাদেশি টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ১,৫৬৪.০৬ টাকা।

গ্রিসের ১০,০০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ১০,০০০ টাকা বাংলাদেশি টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ৩,১২৮.১২ টাকা।

 উপরে উল্লেখিত সবগুলোই হল গ্রীষ্মে পূর্বে যে টাকার প্রচলন ছিল সে টাকাগুলো বাংলাদেশ টাকা এক্সচেঞ্জ করলে কত টাকা হয় এর বিস্তারিত। নিম্নে আপনাদের সাথে আলোচনা করব বর্তমান সমাজে টাকার প্রচলন রয়েছে তার বিস্তারিত।

গ্রিসের টাকার মান কত?

বর্তমান সময়ে ইউরো টাকার প্রচলন রয়েছে এক ইউরো বাংলাদেশের কত টাকা এর বিস্তারিত দেওয়া হলো উপরে আমরা গিরিসের পুরনো টাকার মান কত সে সম্পর্কে জানতে পেরেছি এখন বর্তমান সময়ে গিরিসে যে টাকাগুলোর প্রচলন রয়েছে তার নাম হলো ইউরো বর্তমান সময়ে গ্রীষ্মের এক ইউরো সমান সমান বাংলাদেশ ১১৩.১৪ টাকা। 

গ্রিসের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ১ টাকা বাংলাদেশী টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ১১৩.১৪ টাকা হয়।

গ্রিসের ৫ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ১ টাকা বাংলাদেশী টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ৫৬৫.৯ টাকা হয়।

গ্রিসের ১০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ১০ টাকা বাংলাদেশী টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ১,১৩১.৮ টাকা হয়।

গ্রিসের ২০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ২০ টাকা বাংলাদেশী টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ২,২৬৩.৬ টাকা হয়।

গ্রিসের ৫০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ৫০ টাকা বাংলাদেশী টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ৫,৬৫৭ টাকা হয়।

গ্রিসের ১০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ১০০ টাকা বাংলাদেশী টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ১১,৩১৪ টাকা হয়।

গ্রিসের ৫০০ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?

গ্রিসের ৫০০ টাকা বাংলাদেশী টাকায় এক্সচেঞ্জ করলে ৫৬,৫৭০ টাকা হয়।

উপরে উল্লেখিত সবগুলোই হল গ্রিসের বর্তমান ইউরোর মূল্য। বর্তমান সময়ে যে সকল ইউরো গ্রিস এ প্রচলন রয়েছে, তা বাংলাদেশি টাকা এক্সচেঞ্জ করলে কত টাকা হয় এর সংক্ষিপ্ত বিস্তারিত উপরে দেওয়া হল।  এখন আপনাদের সাথে আলোচনা করব গ্রিসে যেতে কত টাকা লাগে এই সম্পর্কে। 

গ্রীস যেতে কত টাকা লাগে? 

আমাদের ভিতরে অনেকে কাজের উদ্দেশে যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করি বা এমনি কৌতূহলবশত জানার ইচ্ছা পোষণ করি। তখনই আমরা হয়তো বা গুগলে খোঁজাখুঁজি করি গ্রিস যেতে কত টাকা লাগে। আজকে আপনারা সঠিক জায়গায় আসছেন, আমার এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন, গ্রিস যেতে কত টাকা লাগে। 

মূলত আপনার সর্বপ্রথম আপনার যা প্রয়োজন তা হলো একটি গ্রিসের ভিসা নিয়ে যেতে হবে উক্ত ভিসাটির ভিন্ন ভিন্ন দাম হতে পারে। মনে করেন, আপনি যদি গ্রীস টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যান, তাহলে বিমানের মূল্য হবে প্রায় ৬০০ থেকে ৬৫০ ইউরো। 

পূর্বে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে যাওয়া হতো জাহাজে করে, কিন্তু বর্তমান সময়ে আধুনিকতা অনেক বেশি তা আমরা সবাই জানি। আধুনিক যুগে সবাই গ্রিস বা পৃথিবীর অন্য দেশগুলোতে যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করে এবং যায়।  

এছাড়া আপনি যদি কোন ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যান সে ক্ষেত্রে বিমানের খরচ ৬০০ থেকে ৭০০ হবে, এছাড়া ভিসা প্রসেসিং নিয়ে শুরু করে আপনার সাত থেকে আট লাখ টাকা লেগে যাবে। এছাড়া আপনি যদি গ্রিস সরকারিভাবে যান, তাহলে চার থেকে পাঁচ লাখ টাকা লাগবে। 

আপনারা কখনই কোন এজেন্সির মাধ্যমে ইউরোপের অন্য কোন কান্ট্রিতে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করবেন না, কারণ তাদের ভিতর প্রতারণা অনেক বেশি, এমনকি আমি বলবো, আপনারা যখন ইউরোপ কান্ট্রি গুলো বা  বিশ্বের যে দেশে যেতে চান না কেন অবৈধ পথে যাওয়ার চিন্তাভাবনাও করবেন না। 


তাতে আপনার লাভের চেয়ে অনেক ক্ষতি হবে, এ সম্পর্কে আমরা সবাই হয়তো বা খবর বা টেলিভিশনে প্রায় সময় শুনে থাকি। যে অনেকে ইউরোপে অবৈধ পথে পাড়ি জমানোর সময় মৃত্যুর মুখে পতিত হয়েছে। 

এছাড়া অনেকে দালাল চক্রের খপ্পরে পড়ে সর্বহারা হয়ে গেছে। তাই পরিশেষে আমি বলব যে আপনারা কখনোই অবৈধ পথে যাবার কল্পনা ও করবেন না। বৈধ পথে ইউরোপ কান্ট্রি তে যেতে হলে একটু বেশি টাকার প্রয়োজন হয় এবং ভিসা পেতে অনেকটা সময় লেগে যায় তারপরও আপনারা বৈধপথে, বিমানযোগে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। 

আরো পড়ুন - 

ছোট ফ্রিজের দাম

সোনার দাম কত আজকে 2023

৫ হাজার টাকার মধ্যে ভালো মোবাইল

সিঙ্গার ফ্রিজ ১২ সেফটি মূল্য তালিকা ২০২৩

ওয়ালটন ব্লেন্ডারের দাম কত

সুপার স্টার গ্যাং সুইচ এর দাম

দুরন্ত বাইসাইকেল মডেল ও দাম

এয়ারটেল কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধির নাম্বার

মিয়াকো ইন্ডাকশন চুলার দাম

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url